সমান সুযোগগুলি: আপনার ধর্ম বা বিশ্বাসের জন্য আপনার প্রতি বৈষম্যমূলক আচরন
Equal Opportunities (3): Discrimination because of your religion or beliefs
আপনার ধর্ম বা বিশ্বাসের জন্য আপনার প্রতি বৈষম্যমূলক আচরন
২০০৩ সালের চাকুরীর ক্ষেত্রে সমান সুযোগের (ধর্ম বা বিশ্বাসের) রীতি/রেগুলেশন অনুসারে, কোন ব্যক্তির ধর্ম বা বিশ্বাসের কারণে কর্মক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে বৈষম্য করা বে-আইনী। এই রীতি/রেগুলেশন চাকুরী সংক্রান্ত ট্রেইনিং এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
এই আইন রীতি/রেগুলেশন যে কোন ধর্ম, ধর্মীয় বিশ্বাস অথবা ‘এই ধরনের’ সমান বিশ্বাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
‘সমান বিশ্বাসের’ ভিতর আছে অধর্মীয় বিশ্বাস বা পেগানীজম, ঈশ্বরে অবিশ্বাস, মানবিক ধর্ম এবং শান্তিবাদ। তবে এর ভিতর রাজনৈতিক বিশ্বাস অন্তর্ভুক্ত নয়।
তবে কোন নিয়োগকর্তা যদি কোন বিশেষ ধর্মে বিশ্বাসী হন এবং আপনি সেই ধর্মাবলম্বী না হন এবং সেই কারনে আপনাকে কর্মে নিযুক্ত করতে তিনি রাজী না হন তাহলে এই রীতি/রেগুলেশন, আপনাকে এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে রক্ষা করতে পারবে না। যদি কেবলমাত্র আপনার নিজস্ব ধর্মের কারনে তিনি আপনাকে কর্মে নিযুক্ত না করেন, কেবলমাত্র তাহলেই এটা বৈষম্যমূলক ব্যবহার হবে। ধর্মীয় বৈষম্যকে বর্নবাদী বৈষম্যের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যোগ করা যেতে পারে। উদাহরণ হল - যদি আপনি ইহুদী/জুইস হওয়ার জন্য আপনার প্রতি বৈষম্যমূলক আচরন করা হচ্ছে, তাহলে সেটা ধর্মীয় বা বর্নবাদী বৈষম্যের এবং রেস রিলেশন এক্ট, দুইটির উভয়ের উপরে নির্ভর করতে পারেন। বর্নবাদী বৈষম্যের ব্যাপারে আরও তথ্যের জন্য কমিউনিটি লিগ্যাল সার্ভিসের তথ্যপত্র ‘রেশিয়াল ডিসক্রিমিনেশন’ দেখুন।
কখন এই বৈষম্য আইনের বিরোধী
এই রীতিতে/রেগুলেশনে বলা হয়েছে যে কখন নিম্নলিখিতগুলি আপনার বিরুদ্ধে প্রয়োগ করা বে আইনি:
- আপনাকে কর্মে নিয়োগ না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া;
- আপনাকে বরখাস্ত করা;
- আপনাকে অন্যদের থেকে খারাপ ধরনের চাকরীর শর্ত দেওয়া;
- আপনাকে কোন ট্রেইনিং অথবা পদন্নোতি না দেওয়া; অথবা
- অন্য ধর্মাবলম্বী ব্যক্তিদের অথবা যে সকল ব্যক্তিদের বিশ্বাস আপনার থেকে ভিন্ন, আপনাকে তাদের সমান সুযোগ সুবিধা না দেওয়া।
এর একটা উদাহরণ হল, আপনার সব রকম যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও আপনি হিন্দু বলে আপনাকে কর্মে নিযুক্ত করা হয়নি। তাহলে সেটা প্রতক্ষ্যভাবে বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হবে।
পরোক্ষ বৈষম্যের উদাহরণ হল কর্মক্ষেত্রে এমনভাবে জামাকাপড় পরতে হবে, যার ফলে পুরুষ ব্যক্তিরা যারা চুল মাথার পেছনে বাঁধতে বা মাথায় টুপি বা অন্য কিছু পরতে পারবেন না। এই রীতির ফলে, শিখ কর্মীরা, যারা তাদের ধর্ম বিশ্বাসের জন্য মাথায় পাগড়ী পরেন এবং হিন্দু পুরুষ মানুষেরা যারা তাদের ধর্মবিশ্বাসের জন্য মাথার পিছনে টিকি রাখেন তাদের অসুবিধার সৃষ্টি করা হবে।
আপনি, চাকরী ছেড়ে দেবার পর আপনার নিয়োগকর্ত্তা, আপনারবিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আচরন অথবা আপনাকে নিপীড়িত করবেন না।
চাকরীতে কাজের দায়িত্বের সঙ্গে সঙ্গে আপনার ধর্ম বিশ্বাসের বিরোধ
যদি আপনি চাকরীর প্রয়োজনীয় দায়িত্বগুলি পালন করতে না পারেন, তাহলে নিয়োগকর্ত্তা আপনাকে হয়ত কাজে নিযুক্ত নাও করতে পারেন। তবে যদি এটা সম্ভব হয় যে আপনার নিয়োগকর্ত্তা আপনাকে এমন ভাবে কাজ করতে দেন, যেটা আপনার ধর্মবিশ্বাসে কোন আঘাত করবে না। এরকম ক্ষেত্রে আপনার এই চাকরী গ্রহন না করা যুক্তিযুক্ত হবে না। উদাহরন হল, আপনি যদি মুসলমান অথবা ইহুদী হন এবং আপনার কর্মক্ষেত্রে আপনাকে খাবার দাবার নিয়ে কাজ করতে হয়, তাহলে আপনি হয়ত শূয়রের মাংসে হাত দিতে চাইবেন না। তবে এমনও হতে পারে যে, আপনাকে হয়ত এই কাজ নাও করতে হতে পারে।
কর্মক্ষেত্রে কিধরনের জামা কাপড় পরবেন
আপনার ধর্ম অনুসারে আপনাকে হয়ত কোন বিশেষভাবে জামাকাপড় পরতে হয়। উদাহরন হল, একজন ইহুদী মহিলা হয়ত স্কার্টের উপরে ছোট ব্লাউজ পরতে চাইবেন না, কারন তিনি তার শরীরের গড়ন কিরকম সেটা দেখাতে চান না, অথবা একজন হিন্দু পুরুষ মানুষ হয়ত তার ধর্ম বিশ্বাস অনুসারে গলায় বিশেষ ধরনের পুঁতির মালা পরেন।
কর্মক্ষেত্রে যদি বিশেষ ধরনের জামাকাপড় পরবার নিয়ম থাকে, এবং আপনার ধর্মবিশ্বাসের ফলে আপনার পক্ষে হয়ত সেইরকমভাবে জামাকাপড় পরা সম্ভব হবে না, তাহলে হয়ত এটা বৈষম্য মূলক হতে পারে। যদি না আপনার নিয়োগ কর্তা যদি এটা দেখাতে পারেন কর্মক্ষেত্রে বিশেষ কারনে এইভাবে জামাকাপড় পরবার প্রয়োজন আছে, যেমন স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষার/হেল্থ এন্ড সেইফটির প্রয়োজনে অথবা সেরকম অন্য কোন কারনে।
ধর্মীয় রীতিনীতি পালন
আপনার ধর্ম অথবা বিশ্বাসের জন্য, আপনাকে প্রত্যেক দিন একটা বিশেষ সময়ে প্রার্থনা করতে হয়।
আপনাকে প্রার্থনা করবার জন্য ঘর অথবা এর জন্য সময় দেওয়ার ব্যপারে আপনার কর্মকর্তার কোন দায়িত্ব নেই।
তবে কর্মক্ষেত্রে যদি কোন একটা জায়গা থাকে যেখানে শব্দ বেশী হয় না এবং এই ঘর ব্যবহার করলে আপনার সহকর্মীদের অথবা সংস্থার কোন অসুবিধা হয় না, তাহলে আপনার নিয়োগকর্তা যদি আপনাকে এই জায়গা ব্যবহার না করতে দেন, তাহলে সেটা আপনার প্রতি বৈষম্যমূলক ব্যবহার হতে পারে।
আপনার কর্মবিরতির সময়ের আপনি এমনভাবে ব্যবস্থাকরতে পারেন যাতে আপনার প্রার্থনার সময়টি একই সময়ে পড়ে। উপযুক্ত কারন ছাড়াই যদি আপনার কর্মকর্তা এতে আপত্তি করেন তাহলে সেটা আপনার প্রতি বৈষম্য মূলক ব্যবহার হতে পারে।
এ ছাড়াও নিম্নলিখিতগুলিও বৈষম্যমূলক ব্যবহার হতে পারে:
- ধর্মীয় উত্সবের দিনগুলিতে আপনাকে কাজ করতে বাধ্য করেন।
- আপনাদের উত্সবে আনন্দ করার জন্য আপনাকে ছুটি দিতে অস্বীকার করেন।
- বত্সরের নির্দিষ্ট সময়ে আপনাকে ছুটি নিতে বাধ্য করেন।
আপনার প্রতি বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হয়েছে কিনা সেটা নির্ভর করে, যে আপনার নিয়োগকর্ত্তা তার এই ব্যবস্থাকে সব অবস্থাতেই যথাযথ বলে প্রমান করতে পারেন কিনা, তার উপরে। উদাহরন হল আপনার কর্মকর্তা হয়ত এটাকে ন্যায্য বলে দেখাতে চাইবেন যে প্রত্যেক বত্সর নির্দিষ্ট সময়ে এই কর্মসংস্থাকে বন্ধ রাখার কারন হল সংস্থার তদারকি অথবা রক্ষণাবেক্ষনের জন্য। যদি অনেক কর্মচারীরা সেই একই সময়ে ছুটি নেওয়ার জন্য আবেদন করেন তাহলে এই সংস্থার কাজের এবং কর্মচারীদের ছুটির সময়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা অসুবিধাজনক হবে। একটি ছোট কর্মসংস্থায় অনেক কর্মচারীর একসঙ্গে ছুটি নেওয়ার অনুমতি দেওয়া নিয়োগকর্তার পক্ষে হয়ত কঠিন হয়ে পড়ে। তবে কোন বড় কর্মসংস্থায় অনেক কর্মচারীর এক সঙ্গে ছুটি নেওয়ার অনুমতি দেওয়াতে নিয়োগকর্তার অত অসুবিধা হওয়া উচিত নয়।
কোন কোন অবস্থায় নিয়োগকর্তা বৈষম্যমূলক ব্যবহার করতে পারেন।
যদি কোন চাকুরীর জন্য কোন বিশেষ ধর্মের বা বিশ্বাসের ব্যক্তিকে কর্মে নিযুক্ত করার প্রয়োজন হয়, তখন কেবলমাত্র সেই ক্ষেত্রে, যেগুলি সংখ্যায় খুবই কম, নিয়োগকর্তাকে বৈষম্যমূলক ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে। উদাহরন হল, একটি হাসপাতালে যেখানে রোগীর সংখ্যা বেশীরভাগই খ্রীষ্টান, সেখানে হাসপাতাল, তাদের জন্য হয়ত একজন খ্রীষ্টান পুরোহিত নিযুক্ত করতে চাইবে।
এটা উল্লেখযোগ্য যে প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রয়োজনগুলি আলাদা আলাদাভাবে বিচার করে দেখতে হবে। যদি কর্মক্ষেত্রে সত্যি সত্যিই কোন বিশেষ ধর্মের বা বিশ্বাসের ব্যক্তির প্রয়োজন হয়, কেবলমাত্র তখনই কর্মকর্তা সেই ব্যক্তিকে কর্মে নিযুক্ত করতে পারেন। ইচ্ছা করলেই তিনি এটা করতে পারেন না।
কোন নিয়োগকর্তাই, তাদের কর্মচারীদের ভিতর অনেকেই এই বিশেষ ধরনের কাজ যদি করতে পারেন, তাহলে তারা অন্য কর্মচারী বা কর্মচারীদের নিযুক্ত করার সময় সত্যি সত্যিই কোন বিশেষ প্রয়োজন আছে বলে দাবী করতে পারেন না। উদাহরন হল, যদি কাজের কেবলমাত্র একটা ছোট অংশের জন্য কোন বিশেষ ধর্মের বা বিশ্বাসের ব্যক্তির প্রয়োজন আছে, সেখানে নিয়োগকর্তা হয়ত, বর্ত্তমান কর্মচারীদের ভিতর যারা সেই ধর্মাবলম্বী বা সেই বিশ্বাসে বিশ্বাসী, তাদের কাজের একটু অদল বদল করে সেই চাহিদা পূরন করতে পারেন এবং তার জন্য তাকে কোন বিশেষ ধর্মের বা বিশ্বাসের ব্যক্তিকে নিযুক্ত করতে হবে না, এবং এর ফলে নিয়োগকর্তার বৈষম্যমূলক ব্যবহার করাবার প্রয়োজন পড়বে না।
আসল পেশাদারি প্রয়োজনগুলির/জেনুইন অকুপেশনাল রিকোয়ারমেন্টের দরকার আছে কি না, প্রত্যেকবার কোন নতুন কর্মচারীকে নিযুক্ত করার সময়, নিয়োগকর্ত্তার সেগুলিকে আবার পরীক্ষা করে দেখা উচিত। কোন সংস্থা যদি বিশেষ ধর্মের, বিশ্বাসের, বৈশিষ্ঠ্যের বা দর্শনের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে, তাহলে কোন কর্মচারীকে নিযুক্ত করার সময় কাজের, আসল পেশাদারি প্রয়োজনগুলি/জেনুইন অকুপেশনাল রিকোয়ারমেন্ট ব্যবহার করবার প্রয়োজন হবে না।
বৈশিষ্ঠমূলক সংস্থাগুলির উদাহরনের ভিতর হল ধর্মবিশ্বাসী স্কুলগুলি অথবা ধর্মবিশ্বাসী যত্ন নেওয়ার বাড়ীগুলি/কেয়ার হোম। আসল পেশাদারি প্রয়োজনগুলির/জেনুইন অকুপেশনাল রিকোয়ারমেন্টের ব্যবহার করতে গেলে, অবশ্যই নিম্নলিখিতগুলি দেখাতে হবে।
- এই চাকুরীর প্রয়োজন হল যে সংস্থার বৈশিষ্ট্য বজায় রাখা এবং
- প্রয়োজনের সঙ্গে সমতা বজায় রাখা। উদাহরন হল, চার্চ অব ইংল্যান্ডের একটি স্কুল হয়ত ধর্ম সম্বন্ধীয় শিক্ষা দেওয়ার জন্য একজন শিক্ষককে কর্মে নিযুক্ত করতে চাইছে, যিনি হবেন সেই চার্চের সদস্য। তবে স্কুল যদি অনুরোধ করে যে স্কুলের সাধারন কাজ বা স্কুল পরিচালনা করার কর্মচারীদেরও চার্চের সদস্য হতে হবে, তাহলে সেটা বে-আইনী হবে।
আপনার ধর্মের কারনে আপনাকে হয়রানি করা
হয়রানি হল একটা অন্যায় ব্যবহার, যেটা:
- আপনার সম্মান হানি (অপমানিত) করে; অথবা
- কর্মক্ষেত্রে আতঙ্কিত, শত্রুতাপূর্ন, অপমানিত অথবা অপমানজনক পরিবেশের সৃষ্টি করে।
হয়ত আপনার প্রতি এই হয়রানি, আপনার ধর্মীয় বিশ্বাসের কারনে করা হয়ে থাকে অথবা এটা সেখানকার কর্মচারীদের সাধারন ব্যবহার হতে পারে, যেখানে ধর্ম সম্বন্ধে পরিহাস এবং ঠাট্টা অতি সাধারন জিনিষ অথবা এটাও হতে পারে যে আপনাকে হয়রানি করার কারন হল, আপনার পরিবার বা বন্ধুবান্ধবদের ধর্ম বিশ্বাসের জন্য। কর্মক্ষেত্রে, আপনার স্বামী/স্ত্রী/সঙ্গীর ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে যদি সমানে আপনাকে জ্বালাতন করা হয়ে থাকে, তাহলে সেটা হল হয়রানি করা। যদিও এটা আপনার নিজস্ব ধর্ম বা বিশ্বাসের ব্যপারে নয়।
যাদের কোন ধর্মে বা সেরকম কোন কিছুতে বিশ্বাস নেই, তাদের প্রতিও এই হয়রানিমূলক ব্যবহার করা হতে পারে। যেমন, একজন ধর্মবিশ্বাসী কর্মচারী যদি সব সময় একজন অবিশ্বাসী ব্যক্তিকে ‘বর্বর’ বলে অভিহিত করেন, তাহলে সেটাও হয়রানি হতে পারে। অনিচ্ছাকৃত হয়রানি করাও বে-আইনী। অনিচ্ছাকৃত হয়রানি বে-আইনি কিনা সেটা নির্ভর করে যে ঘটনা ঘটেছে, সেটা অপরাধমূলক ব্যবহার কি না তার উপর।
আরও সাহায্য
কমিউনিটি লিগাল সার্ভিস ডাইরেক্ট
কমিউনিটি লিগাল সার্ভিস্ ডাইরেক্ট
আইনের সাধারন বিষয়গুলির উপর, জনসাধারনের জন্য বিনা পয়সায় অনেক রকম তথ্য, সাহায্য এবং উপদেশ প্রদান করে থাকেন।
ফোন: ০৮৪৫ ৩৪৫ ৪৩৪৫
বেনিফিটস্ এবং ট্যাক্স ,ক্রেডিট, ধারদেনা, শিক্ষা, হাউজিং অথবা চাকরীর বিষয়ে একজন উপযুক্ত আইনের পরামর্শদাতার সঙ্গে কথা বলুন অথবা অন্যান্য সমস্যাগুলির সমাধানের জন্য স্থানীয় এ়ডভাইস সার্ভিস বা উপদেশ দানকারী সংস্থাগুলি খুজে বের করুন।
ওয়েবসাইট www.clsdirect.org.uk
এই ওয়েব পেইজে, একজন উপযুক্ত স্থানীয় আইনের উপদেশদাতা অথবা উকিল/সলিসিটার খুজে বের করুন, এবং আরও তথ্য এবং সাহায্যর জন্য ওয়েবসাইটের লিঙ্কের মাধ্যমে তথ্য সরবরাহকারী অন্যান্য সংস্থাগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
ইক্যুয়াল অপরচ্যুনিটিস্ কমিশন
ফোন: ০৮৪৫৬ ০১৫ ৯০১
ওয়েবসাইট www.eoc.org.uk
এ়ডভাইজরি সেন্টার ফর এডুকেশন(ACE)
স্কুলগুলিতে বৈষম্যমূলক ব্যবহার সম্পর্কে উপদেশের জন্য
সাহায্যের লাইন খোলা থাকবে সোমবার থেকে শুক্রবার বেলা ২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত।
ফোন: ০৮০৮ ৮০০ ৫৭৯৩
ওয়েবসাইট www.ace_ed.org.uk
দি এ়ডভাইজরি, কনসিলিয়েশন এন্ড আর্বিট্রেশন সার্ভিসেস্ (ACAS)
আপনার এলাকার কাছাকাছি জনসাধারনের জন্য খোজখবর নেওয়র কেন্দ্র খুজে বের করুন।
ফোন: ০৮৪৫৭ ৪৭৪৭৪৭
ওয়েবসাইট www.acas.org.uk
এইজ কনসার্ন
ফোন: ০৮০০ ০০ ৯৯ ৬৬
ওয়েব সাইট www.ace.org.uk
এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইবুনাল সার্ভিস
এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইবুনাল ইনক্যুয়ারি লাইন
০৮৪৫৭ ৯৫ ৯৭৭৫
ওয়েবসাইট www.employmenttribunals.gov.uk
দি জেন্ডার ট্রাস্ট
লিঙ্গ অতিক্রমকারী বা ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের জন্য
ফোন: ০৭০০ ০৭৯০ ৩৪৭
ওয়েব সাইট www.gendertrust.org.uk
স্টোনওয়াল
লেসবিয়ান, গে পুরুষ এবং বাইসেক্সুয়াল/উভয় লিঙ্গের প্রতি আকর্ষিত ব্যক্তিদের জন্য
ফোন: ০২০ ৭৮৮১ ৯৪৪০
ওয়েবসাইট www.stonewall.org.uk
টেরেন্স্ হিগিনস্ ট্রাস্ট
যারা এইচ আই ভি অথবা এইডসে ভুগছেন
ফোন: ০৮৪৫ ১২২১ ২০০
ওয়েবসাইট www.tht.org.uk
থার্ড এইজ এমপ্লয়মেন্ট নেটওয়ার্ক
ফোন: ০২০ ৭৮৪৩ ১৫৯০
ওয়েবসাইট www.taen.org.uk
কোড অফ প্রেকটিস অন এইজ ডাইভারসিটি ইন এমপ্লয়মেন্টের (কর্মক্ষেত্রে বয়সের বিভিন্নতা সম্বন্ধে ব্যবহারিক নিয়মাবলীর) জন্য ডিপার্টমেন্ট ফর ওয়ার্ক এন্ড পেনশনের, এইজ পজেটিভ টীমের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
ফোন: ০৮৪৫৭ ৩৩০ ৩৬০
ওয়েবসাইট www.agepositive.gov.uk
দি লিগাল সার্ভিস কমিশন (LSC) এই তথ্যপত্রটি প্রকাশ করেছেন। লেসলি ওয়েন সংস্থার, সারা লেসলির সঙ্গে সহযোগীতায় এই তথ্যপত্রটি লেখা হয়েছে।
This document was provided by Community Legal Service Direct, December 2005, www.clsdirect.org.uk