সমান সুযোগগুলি: বিভন্ন ধরনের বৈষম্যমূলক ব্যবহার সম্বন্ধে আপনি কি করতে পারেন
Equal Opportunities (4): What you can do about discrimination
বৈষম্যমূলক ব্যবহার সম্বন্ধে আপনি কি করতে পারেন
আপনার বিরুদ্ধে যদি বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হয়, তাহলে প্রথমেই আপনি কি করতে চাইবেন, এটা নির্ভর করে আপনার বিরুদ্ধে কিভাবে বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হয়েছে। আপনি হয়ত: নিম্নলিখিতগুলি চাইতে পারেন;
- আপনার চাকরী ফেরত পাওয়া
- ক্ষতিপূরণ
- ক্ষমা প্রার্থনা; অথবা
- এমন ব্যবস্থা নেওয়া যাতে ভবিষ্যতে কোন সংস্থা আর এরকম ব্যবহার আর না করে।
আপনি যেটাই চান না কেন, প্রথমে যে ব্যক্তি বা সংস্থা আপনার বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক ব্যবহার করেছে তার সঙ্গে কথাবার্তা বলে সমঝোতা করার চেষ্টা করা (যেমন - আপনার নিয়োগকর্তা)
এই পদ্ধতিতে যদি এই সমস্যার মীমাংসা না হয়, তাহলে এর পর আপনি এ ব্যাপারে কি করতে পারেন সেটা নির্ভর করে যে আপনার প্রতি কি ধরনের বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হয়েছে এবং কোথায় এটা করা হয়েছে।
কর্মক্ষেত্রে বৈষম্যমূলক ব্যবহারের সমঝোতা করা
যদি কর্মক্ষেত্রে আপনার প্রতি বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হয় তাহলে আপনার কেস আপনি হয়ত এমপ্লয়মেনট ট্রাইবুনাল/সালিসি সভা নিয়ে যেতে পারবেন।
তবে ২০০৪ সালের নতুন আইন অনুসারে কোন কেস কোর্টে নিয়ে যাওয়ার আগে আপনি এবং আপনার কর্মকর্তা বাধ্যতামূলকভাবে নালিশের/গ্রিভান্সের পদ্ধতি (যেটা আইন ঠিক করে দিয়েছে) অনুসারে এই বিরোধের সমাধান করবার চেষ্টা করতে হবে। তার মানে হল এই যে আপনাকে আপনার নিয়োগকর্তাকে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাতে হবে। কি কারনে আপনি বিশ্বাস করেন যে আপনার বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হয়েছে, সেটা একটা চিঠিতে লিখে কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হবে। যে ঘটনার জন্য আপনি নালিশ জানাচ্ছেন সেই ঘটনার দিন থেকে তিন মাসের ভিতর আপনাকে এটা লিখিতভাবে জানাতে হবে। তবে আপনি যদি সমান বেতন পাওয়ার জন্য নালিশ জানান, তাহলে এই সময়সীমার কোন প্রয়োজন নেই। এই ক্ষেত্রে আপনি নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে আপনার লিখিত নালিশ জানাতে পারবেন।
- যতদিন আপনি একজন নিযুক্ত কর্তার কাছে চাকরী করছেন এর ভিতর যে কোন সময়ে; অথবা
- যখন তার কাছে চাকরী করা শেষ করেছেন, তার থেকে ছয় মাসের ভিতরে। এরপর আপনার নিযুক্তকর্তাকে, এই নালিশ নিয়ে আলোচনা করার জন্য আপনাকে, তার একটা মিটিং ডাকতে হবে। মিটিংয়ের পর আপনার নিযুক্তকর্তা আপনার নালিশের সম্বন্ধে কি করবেন, সেটা আপনাকে অবশ্যই জানাতে হবে। আপনি যদি তাদের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত না হন তাহলে আপনি কিভাবে আপিল করবেন, তাকে সেটাও আপনাকে তাদের জানাতে হবে।
আপনি যে দিন নালিশের/গ্রিভান্সের চিঠি পাঠাবেন, সেই দিন থেকে ট্রাইব্যুনালে নালিশ জানানোর জন্য ২৮ দিন অপেক্ষা করতে হবে। আপনার নিয়োগকর্তা আপনার নালিশের ব্যাপারে কিছু করেন বা না করেন, আপনাকে এই ২৮ দিন অপেক্ষা করতেই হবে।
এই নুতন নালিশের পদ্ধতিগুলি হচ্ছে আইনসন্মত এবং এই পদ্ধতি কেবলমাত্র কয়েকটা ক্ষেত্র ছাড়া, প্রত্যেকটা ধাপ সম্পূর্নভাবে শেষ করতে হবে। উদাহরন হল নিম্নলিখিত ক্ষেত্রগুলিতে এই নুতন পদ্ধতি প্রযোজ্য হবে না।
- পার্ট টাইম ওয়ার্কার্স রেগুলেশন এবং দি ফিক্সড টার্ম এম্প্লয়ি রেগুলেশন (‘পার্ট টাইম ওয়ার্ক’ দেখুন) অনুসারে আপনি কম পক্ষপাতিত্বের/less favourable সম্বন্ধে নালিশ জানাচ্ছেন;
- আপনি যে সংস্থার জন্য কাজ করছেন সেই সংস্থার ‘কর্মচারী’ হিসাবে নিযুক্ত নন- কারন আপনি স্ব-নিযুক্ত হিসাবে কাজ করছেন; অথবা
- আপনাকে বরখাস্ত করার ব্যপারে আপনি নালিশ জানাচ্ছেন এবং আপনার নিয়োগকর্তা আপনাকে বরখাস্ত করেছেন অথবা বরখাস্ত করার কথা ভাবছেন।
আপনি যদি ইতি মধ্যেই কাজ ছেড়ে দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি এবং আপনার নিয়োগকর্তা হয়ত একসঙ্গে বসে মিটিং করতে চাইবেন না। সেইক্ষেত্র আপনারা চিঠিপত্রের মাধ্যমে আপনার নালিশের সমঝোতা করা ঠিক করতে পারেন। তবে আপনার কর্মকর্তা এটা করবার জন্য আপনাকে জোর করতে পারবেন না।
যদি আপনার নালিশ নিয়ে শেষ পর্যন্ত এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালে/সালিস সভায় যান এবং তারা যদি ঠিক করে যে আপনি নালিশের পদ্ধতি ঠিকভাবে মেনে চলেন নি, তাহলে আপনাকে যে ক্ষতিপূরন দেওয়া হবে তার পরিমান তারা কমিয়ে দিতে পারে। এই নতুন নিয়ম আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি না সেটা জানবার জন্য আপনার উকিলের পরামর্শ নেওয়া উচিত ।
আপনার নিয়োগ কর্তা যদি আপনাকে নিয়মানুবর্তিতা/ডিসিপ্লিন পালনে বাধ্য অথবা বরখাস্ত করতে চান তাহলে তাদের নিয়মানুবর্তিতা/ডিসিপ্লিন এর পদ্ধতিগুলি মেনে চলতে হবে। যদি এই পদ্ধতি যথাযথভাবে না মেনেই আপনাকে বরখাস্ত করা হয়ে থাকে, তাহলে এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনাল/সালিস সভা হয়ত স্বাভাবিকভাবেই আপনাকে বরখাস্ত করা অন্যায় বলে বিচার করবে এবং আপনাকে অন্তত: চার সপ্তাহের বেতন দিতে নিয়োগকর্তাকে বাধ্য করবে।
আপনাকে যদি বরখাস্ত করা হয় অথবা বাড়তি/রিডানডেন্সি করবার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে কমিউনিটি লিগ্যাল সার্ভিসের ‘এমপ্লয়মেন্ট’ লিফলেটটি দেখুন।
এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালে/সালিস সভায় কেস নিয়ে যাওয়া
নিম্নলিখিতগুলি যদি আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়, তাহলে আপনি আপনার কেস নিয়ে এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালে/সালিস সভায় যেতে পারেন;
- আপনি নালিশের এবং নিয়মানুবর্তিতার পদ্ধতির ব্যবহার করেছেন, কিন্তু সেগুলির ফলাফলে আপনি সুখী নন;
- আপনার নিয়োগকর্তা উপযুক্তভাবে নালিশ বা নিয়মানুবর্তিতার পদ্ধতির ব্যবহার করেননি; অথবা
- এই পদ্ধতিগুলি আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
উপরোক্ত প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই আপনাকে অবশ্যই অন্তত: ২৮ দিন আগে আপনাকে, আপনার নিয়োগকর্তাকে লিখিতভাবে নালিশ/গ্রিভান্স জানাতে হবে।
ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার খরচ বেশী হবে না। আপনি যদি আপনার কেসে হেরেও যান, তাহলেও আপনার নিয়োগকর্তার খরচ আপানাকে দিতে হবে না। তবে যদি ট্রাইব্যুনাল ঠিক করে যে আপনি অযৌক্তিকভাবে আপনার নিয়োগকর্তার বিরুদ্ধে কেস করেছেন, তাহলে আপনাকে তাদের সেই খরচ দিতে হবে।
ফর্ম ই টি ১/ET 1 পূরন করে আপনার কেস এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালে/সালিস সভায় নিয়ে যেতে পারবেন। স্থানীয় জবসেন্টার প্লাসে, সিটিজান এডভাইস ব্যুরো অথবা এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনাল সার্ভিসের ওয়েবসাইট/অনলাইনে আপনি এই ফর্ম পাবেন। (আরও ‘সাহায্যের অংশ’ দেখুন)
আপনি যেদিন প্রথম জানবেন বা বুঝতে পারবেন যে আপনার বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হচ্ছে, সেদিন থেকে তিন মাসের ভিতর এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালে/সালিস সভার কাছে আপনাকে এই বৈষম্যমূলক ব্যবহারের ব্যপারে দাবী জানাতে হবে।
তবে এই বৈষম্যমূলক ব্যবহার যদি সমানে চলতে থাকে তাহলে এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালে/সালিস সভায় দাবী জানানোর জন্য এই সময়সীমা প্রযোজ্য নয়।
এ ছাড়াও আপনি যদি সমান বেতনের জন্য ট্রাইব্যুনালে নালিশ জানাতে চান তাহলেও এই সময়সীমা প্রযোজ্য হবে না। এই ক্ষেত্রে যদি নিম্নলিখিতগুলি আপনার প্রতি প্রযোজ্য হয়, তাহলে আপনি এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালের/সালিস সভার কাছে দাবী জানাতে পারেন।
- আপনি যখন আপনার নিয়োগকর্তার কাছে চাকরী করছেন, তখন যে কোন সময়ে; অথবা
- যেদিন থেকে আপনি সেখানে কাজ ছেড়ে দিয়েছেন, সেদিন থেকে এক দিন কম ছয় মাস সময়ের ভিতর।
আপনি যদি বর্তমানে নালিশ অথবা নিয়মানুবর্তিতার পদ্ধতির ব্যবহার করেছেন তাহলে এই দাবী জানানোর জন্য আপনি আরও তিন মাস সময় পাবেন। তবে সেটা হবে যতক্ষন পর্যন্ত নিম্নলিখিতগুলি আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
- আপনি নির্দিষ্ট সময়ের ভিতর আপনার নিয়োগকর্তার কাছে নালিশ জানিয়েছেন; অথবা
- বরখাস্ত অথবা নিয়মানুবর্তিতার পদ্ধতি চলছে, অথবা আপনার বিশ্বাস করার কারন রয়েছে যে এটা এখনও চলছে।
প্রশ্নমালা ব্যবহার করার পদ্ধতি
আপনি যদি এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালে/সালিস সভায় নালিশ/দাবী জানাতে চান, তাহলে সাধারনত: আপনাকে একটা বিশেষ ফর্ম পূরন করে পাঠাতে হবে। আপনি নিম্নলিখিত স্থানগুলি থেকে এই ফর্ম পেতে পারেন।
- যে কোন জব সেন্টার প্লাস: অথবা
- আপনার দাবী/নালিশযদি লিঙ্গ বৈষম্যমূলক ব্যবহারের অথবা সমান বেতনের দাবীর ব্যপারে হয়, তাহলে ইক্যুয়াল অপরচ্যুনিটির কমিশন
এই ফর্মে, আপনি, আপনার প্রতি যে ব্যবহার করা হয়েছে, সে সম্বন্ধে আপনার নিয়োগকর্তাকে আরও অতিরিক্ত তথ্যের জন্য জিজ্ঞাসা করতে পারেন। উদাহরন হল, আপনি যদি মনে করেন যে, আপনি একজন বিশেষ লিঙ্গের ব্যক্তি বলে আপনাকে এই চাকরী দেওয়া হয় নি, তাহলে আপনি নিম্নলিখিতগুলি সম্বন্ধে বিশদভাবে প্রশ্ন করতে পারেন।
- আপনার নিয়োগকর্তার চাকরীতে নিয়োগ করার পদ্ধতি; এবং
- যে ব্যক্তিকে কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে তার গুনাবলী এবং যোগ্যতাগুলির সঙ্গে কিভাবে আপনার নিজের যোগ্যতা এবং গুনাবলীর তুলনা করা হয়েছে।
আপনার যদি মনে হয় যে আপনি হয়ত সমান বেতন পাচ্ছেন না, এই ফর্ম, সেটা ঠিক কিনা এবং কেন সেটা বুঝতে সাহায্য করবে।
নিম্নলিখিত সময়সীমার মধ্যে আপনাকে এই ফর্ম আপনার নিয়োগকর্তার কাছে অবশ্যই পাঠাতে হবে।
- আপনার প্রতি বৈষম্যমূলক ব্যবহারের দিন থেকে তিন মাসের মধ্যে
- যে দিন এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনাল আপনার নালিশ পাবে, সে দিন থেকে ২১ দিনের মধ্যে
আপনাকে এই প্রশ্নমালার পদ্ধতির ব্যবহার না করলেও চলবে, তবে এটা সাধারনত: আপনার কেসের ব্যপারে সাহায্য করে থাকে। ঠিক একইভাবে আপনার নিয়োগকর্তাকেও এই ফর্ম পূরন করতে হবে না, তবে তারা যদি না করেন, তাহলে তাদের কেসের ক্ষতি হতে পারে। আপনি যদি এই ফর্ম পূরন করে থাকেন, তাহলেও আপনি ইচ্ছা করলে ট্রাইব্যুনালে এই কেসের বিচার আরম্ভ করার আগে আপনি কেস তুলে নিতে পারেন।
ক্ষতিপূরন কিভাবে গননা করা হয়
ট্রাইব্যুনাল যদি রায় দেয় যে আপনার প্রতি আইনবিরুদ্ধ বৈষম্যমূলক ব্যবহার করা হয়েছে তাহলে তারা আপনাকে নিম্নলিখিত কারনগুলির জন্য ক্ষতিপূরন দেওয়ার ব্যবস্থা করতে পারে:
- আপনার রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য। এটা হল, যদি আপনার প্রতি বৈষম্যমূলক ব্যবহার না করা হত, তাহলে আপনি যে পরিমান অর্থ রোজগার করতে পারতেন;
- আপনার মনে আঘাত দেওয়ার জন্য;
- যদি বৈষম্যমূলক ব্যবহারের দরুন আপনার কোন শারীরিক ক্ষতি হয়ে থাকে;
আপনি যদি এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনালে/সালিস সভার সিদ্ধান্তে অসুখী হন
যেভাবে এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইব্যুনাল/সালিস সভা সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে , সে ব্যাপারে যদি আপনি বা আপনার নিয়োগকর্তা খুশী না হন, তাহলে আপনারা হয়ত এমপ্লয়মেন্ট আপীল ট্রাইব্যুনালে আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনি কেবলমাত্র আইনের প্রয়োগ সঠিকভাবে হয়েছে কি না সেইজন্য আপীল করতে পারেন। ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত ঠিক বা যুক্তিযুক্ত হয়েছে কি না, সেই ব্যপারে আপীল করতে পারবেন না। ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তের ৪২ দিনের ভিতর আপনাকে আপীল করতে হবে।
আরও সাহায্য
কমিউনিটি লিগাল সার্ভিস ডাইরেক্ট
কমিউনিটি লিগাল সার্ভিস্ ডাইরেক্ট
আইনের সাধারন বিষয়গুলির উপর, জনসাধারনের জন্য বিনা পয়সায় অনেক রকম তথ্য, সাহায্য এবং উপদেশ প্রদান করে থাকেন।
ফোন: ০৮৪৫ ৩৪৫ ৪৩৪৫
বেনিফিটস্ এবং ট্যাক্স ,ক্রেডিট, ধারদেনা, শিক্ষা, হাউজিং অথবা চাকরীর বিষয়ে একজন উপযুক্ত আইনের পরামর্শদাতার সঙ্গে কথা বলুন অথবা অন্যান্য সমস্যাগুলির সমাধানের জন্য স্থানীয় এ়ডভাইস সার্ভিস বা উপদেশ দানকারী সংস্থাগুলি খুজে বের করুন।
ওয়েবসাইট www.clsdirect.org.uk
এই ওয়েব পেইজে, একজন উপযুক্ত স্থানীয় আইনের উপদেশদাতা অথবা উকিল/সলিসিটার খুজে বের করুন, এবং আরও তথ্য এবং সাহায্যর জন্য ওয়েবসাইটের লিঙ্কের মাধ্যমে তথ্য সরবরাহকারী অন্যান্য সংস্থাগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
ইক্যুয়াল অপরচ্যুনিটিস্ কমিশন
ফোন: ০৮৪৫৬ ০১৫ ৯০১
ওয়েবসাইট www.eoc.org.uk
এ়ডভাইজরি সেন্টার ফর এডুকেশন(ACE)
স্কুলগুলিতে বৈষম্যমূলক ব্যবহার সম্পর্কে উপদেশের জন্য
সাহায্যের লাইন খোলা থাকবে সোমবার থেকে শুক্রবার বেলা ২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত।
ফোন: ০৮০৮ ৮০০ ৫৭৯৩
ওয়েবসাইট www.ace_ed.org.uk
দি এ়ডভাইজরি, কনসিলিয়েশন এন্ড আর্বিট্রেশন সার্ভিসেস্ (ACAS)
আপনার এলাকার কাছাকাছি জনসাধারনের জন্য খোজখবর নেওয়র কেন্দ্র খুজে বের করুন।
ফোন: ০৮৪৫৭ ৪৭৪৭৪৭
ওয়েবসাইট www.acas.org.uk
এইজ কনসার্ন
ফোন: ০৮০০ ০০ ৯৯ ৬৬
ওয়েব সাইট www.ace.org.uk
এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইবুনাল সার্ভিস
এমপ্লয়মেন্ট ট্রাইবুনাল ইনক্যুয়ারি লাইন
০৮৪৫৭ ৯৫ ৯৭৭৫
ওয়েবসাইট www.employmenttribunals.gov.uk
দি জেন্ডার ট্রাস্ট
লিঙ্গ অতিক্রমকারী বা ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের জন্য
ফোন: ০৭০০ ০৭৯০ ৩৪৭
ওয়েব সাইট www.gendertrust.org.uk
স্টোনওয়াল
লেসবিয়ান, গে পুরুষ এবং বাইসেক্সুয়াল/উভয় লিঙ্গের প্রতি আকর্ষিত ব্যক্তিদের জন্য
ফোন: ০২০ ৭৮৮১ ৯৪৪০
ওয়েবসাইট www.stonewall.org.uk
টেরেন্স্ হিগিনস্ ট্রাস্ট
যারা এইচ আই ভি অথবা এইডসে ভুগছেন
ফোন: ০৮৪৫ ১২২১ ২০০
ওয়েবসাইট www.tht.org.uk
থার্ড এইজ এমপ্লয়মেন্ট নেটওয়ার্ক
ফোন: ০২০ ৭৮৪৩ ১৫৯০
ওয়েবসাইট www.taen.org.uk
কোড অফ প্রেকটিস অন এইজ ডাইভারসিটি ইন এমপ্লয়মেন্টের (কর্মক্ষেত্রে বয়সের বিভিন্নতা সম্বন্ধে ব্যবহারিক নিয়মাবলীর) জন্য ডিপার্টমেন্ট ফর ওয়ার্ক এন্ড পেনশনের, এইজ পজেটিভ টীমের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
ফোন: ০৮৪৫৭ ৩৩০ ৩৬০
ওয়েবসাইট www.agepositive.gov.uk
দি লিগাল সার্ভিস কমিশন (LSC) এই তথ্যপত্রটি প্রকাশ করেছেন। লেসলি ওয়েন সংস্থার, সারা লেসলির সঙ্গে সহযোগীতায় এই তথ্যপত্রটি লেখা হয়েছে।
This document was provided by Community Legal Service Direct, December 2005, www.clsdirect.org.uk